Skip to main content

Introduction of Rock-cut Buddhist caves between 2nd century BCE - 5th century CE.

During 2nd century BCE to 6th century CE in Deccan Plateau of Western Ghat a huge number of rock-cut caves were carving by the Buddhist monks mainly to stay during the monsoon time because due to continuous raining it was not possible to go in the surrounding villages for begging. 

The monsoon continues approximately for two and half years in Sahaydri range of Western Ghat, so they need a shelter to stay for this period. The huts made up of clay, bamboo and straw materials are not enough strong to withstand the water flows, hilly winds and constant rains. So, they decided to carve the solid basalt rocks into caves where they can stay permanently. Position wise they tried to find out that kind of hills those are getting direct morning lights from the Sun and opposite to the Arabian Sea, so the Indian monsoon current will flow from the back side of the hills.

In searching of these kind of hills they carved the rock-cut caves in a scattered area of Maharastra and these places were connected to the trade route from Arab to South India using Arabian Sea. The traders using these route and started to spend the night time for resting purpose in these caves. As a result they donate something for the caves to monks. Interestingly mostly all the caves were carved besides the villages, where a river was in surrounding place and well skilled water system managements (still now you can see) are present  using the rain water during the monsoon.

There are mainly two forms of Buddhist caves, one is Vihara-form and other one is the Chaitya-form. The word Chaitya means the prayer hall whereas Vihara refers to the monastery for the Buddhist  monks. In Pali or early Sanskrit the Vihara refers to an architectural concept where the living quarters present with an open shared space or courtyard. It was kind of arrangement of space or facilities for pleasure and entertainment for the monks or nuns referring to temporary refuge for wandering during the annual Indian monsoons.

There is a chronology of the Chaitya cave formation in Western India during the period of 1st century BCE to 6th century CE and all the caves which had been built under royal sponsorship.

Gradually the skill and ornamentation of the Chaitya forms were developed. If you notice mindfully the earlier caves are not that much ornamented. The pillars are in simple octagonal form with simple base and capitals. But, if you notice the pillars of later Chaitya caves where the rock-cut carves of the base and capital are well decorated and ornamented with animals, male, female and different kind of signs.

The two Chaitya caves of Ajanta and one from Pitalkhora are for Mahayana Buddhist tradition where a Buddha idol present inside the cave, whereas the other seven Chaitya forms are of Hinayana tradition where only a stupa is present the caves. 

It is thought that  around the 1st century BCE the chronology of these early Chaitya Caves are as follows:

First: Chaitya Cave @Kondivite, Andheri, Mumbai



Second: Chaitya Cave @Bhaja, Lonavla, Pune
Third: Chaitya Cave @Ajanta cave no. 10, Aurangabad

Fourth: Chaitya Cave @Pitalkhora, Aurangabad

Fifth: Chaitya Cave @Kondana, Karjat, MH

Sixth: Chaitya Cave @Ajanta, cave no 9, Aurangabad

Seventh: Chaitya Cave @Budhha leni, Nasik
Eighth: Chaitya Cave @Bedse, Kamshet, Pune
8th Chaitya Cave, Bedse

Ninth: The Great Chaitya, final perfection and penultimate product @Karla, Lonavla, Pune (120 BCE)
I have written some of the Chaitya form caves separately in 'My Interest'  tab of my blog.  You can get the details for each cave from that segment. 

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

কদম ফুল - Kadam phool- common burflower

বর্ষাকালের সিগনেচার বলা হয় কদম ফুলকে , আরেক নাম নীপ , " এসো নীপ বনে ... " কবিতা তো জানাই আছে যাতে বর্ষা মানেই নীপ ( কদম্ব ও বলে অনেক রাজ্যে ) ।   খুব পরিচিত এই ফুল , নিটোল গোলাকার , প্রথমে সবুজ , পরে লাল থেকে টকটকে কমলা রঙের সাথে অসংখ্য লম্বা সাদা ফ্রিলস পুরো ফুল জুড়ে ।   হাতে নিলে বোঝা যায় বেশ একটু ভারী , মানে কাউকে ঢিল ছুড়ে মারার মতো আর ওই সাদা ফ্রিলস গুলো এমনিতে নরম কিন্তু ছুড়লে হুঁহুঁ , লাগবে বেশ। খুব মিষ্টি একটা গন্ধ আছে , গাছের পাস দিয়ে গেলেই টের পাওয়া যায় ফুল ফুটেছে   ( কদম তলায় কে ?) । প্রচুর ফ্র্যাংগনান্স বা আতর তৈরি হয় এই গন্ধের। আমাদের দেশের লিপিগুলোতে কদম ফুলের ও গাছের নাম আছে আর আমাদের পৌরাণিক কথকথায় কদম ফুলের বড়ো মুখ্য একটা জায়গা আছে।   ভারতের উত্তর দিকে , ভগবৎ পুরান থেকে শুরু রাধা ও কৃষ্ণের দুজনের জীবনেই   কদম ফুল বেশ গুরুত্বপূর্ণ।   বৃন্দাবন - মথুরায় , গোবর্দ্ধন পাহাড়ের দিকে   প্রচুর কদম গাছ , এই সময় মানে বর্ষাকালে একবার রাধে - রাধে

My days in the Gunj 2

Since couple of months planning to go in the Gunj but due to some other directions wasn't able to reach there. Finally at the end of year 2023 reached there, stayed in the colonial hut and explored the place on my motorcycle. The Gunj means the McCluskieganj, during mid nineties this hamlet was known as Mini England as it was the place for Anglo-Indians. But now only few family of Anglo-Indians are living here. Yeah, here is scope to stay in the colonial tiles hut as few of the homes are still maintaining the traditional home. I reached on 22nd of December, and had an advanced booking as this time become so crowded due to the holiday and festive season. While I was looking for my stay in Gunj as I used to do getting the contacts from google and calling them. Most of the homestay were not vacant on the dates which I decided to be there, but from the owner of Amyra homestay got a contact of Manojay the care taker Mac Garden and for 2 days he has a room. Here is a story, Mr. Raj Kisho

My days in the Gunj

এখানে সকাল হয় না, সকাল আসে... কার লেখা, কোন উপন্যাস, অনেকেই জানেন।  গল্পটা এরকম... ডিসেম্বরে হুট্ করে বাইক নিয়ে কোথাও যাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু থাকার জায়গা পেতে চাপ হয়। যেমন এবার হোলো ! ম্যাপ খুঁজে খুঁজে হোমস্টে দেখছি আর ফোন করে যাচ্ছি, ' নাহঃ, ওই সময় ফাঁকা নেই', বেশ কয়েক জায়গা থেকে এক উত্তর পেয়ে ভাবছি কি করবো ! তখনই আমায়রা হোমস্টে-র ওনার রাজ কিশোর গুপ্তা রিং ব্যাক করে 'ম্যাক গার্ডেন-র' হোমস্টে-র কেয়ার টেকার মনজয় দার ফোন নম্বর দিলেন। কল করে জানালাম, পরের দিন যাচ্ছি, একটা ঘরই আমার লাগবে। দু-তিন থাকবো বলাতে বললো, দুদিনই হবে তিন নম্বর দিন অলরেডি বুকড। সাত একর জমির এক কোণে এক কোলোনিয়াল বিল্ডিং, মানে টালির ছাদের কুঁড়েঘর। আম বাগানে ঘেরা, বিরাট এক লন সামনে। গেটের ডানদিকে আলু, সর্ষের খেত। টিয়া, ধূসর রঙের ধনেশ চোখের সামনে নেচে বেড়াচ্ছে। বাড়ির ভেতরে তিনটে পার্টিশন, প্রথম দরজা দিয়ে ঢুকেই বসার জায়গা আর দুই প্রান্তে দুটো ঘর। ওই জায়গা পেরিয়ে পেড়িয়ে আবার আর একটা দরজা ও দুই প্রান্তে ডান দিকে-বাঁদিকে দুটো ঘর। মাঝের বসার জায়গায় একটা ফায়ারপ্লেস। শীতকালে গেলে দিব্বি জ্বালিয়ে রাত কাটানো য