Skip to main content

The palatial bungalow: Shivappa Nayaka Palace

Suddenly, Rajaram with his four confidants entered the court of Rani Chennamma in the palace and they were dressed in yellow Chivara, alike of  monks, searching for a safe shelter. It was the reign of Maratha emperor Rajaram Bhosle, the younger son of Chhatrapati Shivaji Maharaj , was in hidden inside this palace as the Mughal Emperor Aurangazeb pursued him. Rani Kittur Chennamma, wife of Raja Mallasarja did a work against the official advice  and hid Rajaram inside the palace. After couple of days Aurangazeb somehow get to know that Rajaram was hiding inside the palace that belonged to Rani Chennamma. Immediately he sent his whole army to capture them. Somehow, Rajaram escaped from the palace and the queen's forces defeated all the Mughals who verged a war against her. 


I get to know the history behind the palace from the watchman of the palace and it was the from 17th century.



In heart of the Shimoga city,  there is an ancient palatial bungalow, known as Shivappa Nayaka Palace. The royal house is spread over 200 acres and exquisite designed with the rosewood. 


The building is a two storied architecture comprises a Durbar hall (courtyard/nobel court) with two narrow stairs on both sides, few rooms (around 10 in number), with marvel carved teak and rosewood massive pillars. 


The palace is of indo-saracenic architecture, mainly the wooden pillars of teak and rosewood. The roof of the palace is followed by Malnad style with lobed arched panel. 



There are some cannons and a massive bell in the garden which can be seen from the Durbar hall.


There are some views on the actual build year on this palace. The palace is named after the popular 17th century king Shivappa Nayaka from the Keladi Nayaka dynasty of the coastal and Malnad (hill) districts of Karnataka, India. But according to art historian George Michell, the palace was actually built by the Mysore ruler Hyder Ali on 18th century.



Once you enter the lawn of the palace you can see a huge collection of sculptures, inscriptions, artefacts and hero stones from the Hoysala era. Some artefacts are also collected form Harappa dated 2500 BCE. 


In the museum Mostly these interesting antiques are collected from archeological sites and excavated temples nearby Shimogga such as, Somapura, Skikaripura, Kollisalu forest,  Baruru, Anavatti forest, Malagikoralahalli, Kundadrihill, Kalkere etc..


The palace was once converted into sawmill during the British ruling period. Now it is a  Government Museum and protected monument under the Archaeological Survey of India of Karnataka state division.


How to Reach: There is a rail station in Shimoga and from Bangalore you will get train at regular intervals. I went by Bus from Agumbewhich is 95 km far from Shimoga. There are good night bus service from Pune. 


The distance from the Shimoga City Centre mall to Shivappa Nayaka Palace is 1.5 km and I walked this distance. You may hire an auto-rickshaw.

Where to Stay: There are lots of hotels in the surrounding are of Bus stand in 500 - 100 INR per day rate. Otherwise you can book home stay in the nearby villages. 

Related Post : Shimoga or Shivamogga

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

কদম ফুল - Kadam phool- common burflower

বর্ষাকালের সিগনেচার বলা হয় কদম ফুলকে , আরেক নাম নীপ , " এসো নীপ বনে ... " কবিতা তো জানাই আছে যাতে বর্ষা মানেই নীপ ( কদম্ব ও বলে অনেক রাজ্যে ) ।   খুব পরিচিত এই ফুল , নিটোল গোলাকার , প্রথমে সবুজ , পরে লাল থেকে টকটকে কমলা রঙের সাথে অসংখ্য লম্বা সাদা ফ্রিলস পুরো ফুল জুড়ে ।   হাতে নিলে বোঝা যায় বেশ একটু ভারী , মানে কাউকে ঢিল ছুড়ে মারার মতো আর ওই সাদা ফ্রিলস গুলো এমনিতে নরম কিন্তু ছুড়লে হুঁহুঁ , লাগবে বেশ। খুব মিষ্টি একটা গন্ধ আছে , গাছের পাস দিয়ে গেলেই টের পাওয়া যায় ফুল ফুটেছে   ( কদম তলায় কে ?) । প্রচুর ফ্র্যাংগনান্স বা আতর তৈরি হয় এই গন্ধের। আমাদের দেশের লিপিগুলোতে কদম ফুলের ও গাছের নাম আছে আর আমাদের পৌরাণিক কথকথায় কদম ফুলের বড়ো মুখ্য একটা জায়গা আছে।   ভারতের উত্তর দিকে , ভগবৎ পুরান থেকে শুরু রাধা ও কৃষ্ণের দুজনের জীবনেই   কদম ফুল বেশ গুরুত্বপূর্ণ।   বৃন্দাবন - মথুরায় , গোবর্দ্ধন পাহাড়ের দিকে   প্রচুর কদম গাছ , এই সময় মানে বর্ষাকালে একবার রাধে - রাধে

My days in the Gunj 2

Since couple of months planning to go in the Gunj but due to some other directions wasn't able to reach there. Finally at the end of year 2023 reached there, stayed in the colonial hut and explored the place on my motorcycle. The Gunj means the McCluskieganj, during mid nineties this hamlet was known as Mini England as it was the place for Anglo-Indians. But now only few family of Anglo-Indians are living here. Yeah, here is scope to stay in the colonial tiles hut as few of the homes are still maintaining the traditional home. I reached on 22nd of December, and had an advanced booking as this time become so crowded due to the holiday and festive season. While I was looking for my stay in Gunj as I used to do getting the contacts from google and calling them. Most of the homestay were not vacant on the dates which I decided to be there, but from the owner of Amyra homestay got a contact of Manojay the care taker Mac Garden and for 2 days he has a room. Here is a story, Mr. Raj Kisho

My days in the Gunj

এখানে সকাল হয় না, সকাল আসে... কার লেখা, কোন উপন্যাস, অনেকেই জানেন।  গল্পটা এরকম... ডিসেম্বরে হুট্ করে বাইক নিয়ে কোথাও যাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু থাকার জায়গা পেতে চাপ হয়। যেমন এবার হোলো ! ম্যাপ খুঁজে খুঁজে হোমস্টে দেখছি আর ফোন করে যাচ্ছি, ' নাহঃ, ওই সময় ফাঁকা নেই', বেশ কয়েক জায়গা থেকে এক উত্তর পেয়ে ভাবছি কি করবো ! তখনই আমায়রা হোমস্টে-র ওনার রাজ কিশোর গুপ্তা রিং ব্যাক করে 'ম্যাক গার্ডেন-র' হোমস্টে-র কেয়ার টেকার মনজয় দার ফোন নম্বর দিলেন। কল করে জানালাম, পরের দিন যাচ্ছি, একটা ঘরই আমার লাগবে। দু-তিন থাকবো বলাতে বললো, দুদিনই হবে তিন নম্বর দিন অলরেডি বুকড। সাত একর জমির এক কোণে এক কোলোনিয়াল বিল্ডিং, মানে টালির ছাদের কুঁড়েঘর। আম বাগানে ঘেরা, বিরাট এক লন সামনে। গেটের ডানদিকে আলু, সর্ষের খেত। টিয়া, ধূসর রঙের ধনেশ চোখের সামনে নেচে বেড়াচ্ছে। বাড়ির ভেতরে তিনটে পার্টিশন, প্রথম দরজা দিয়ে ঢুকেই বসার জায়গা আর দুই প্রান্তে দুটো ঘর। ওই জায়গা পেরিয়ে পেড়িয়ে আবার আর একটা দরজা ও দুই প্রান্তে ডান দিকে-বাঁদিকে দুটো ঘর। মাঝের বসার জায়গায় একটা ফায়ারপ্লেস। শীতকালে গেলে দিব্বি জ্বালিয়ে রাত কাটানো য